Skip to main content

Posts

Showing posts from June, 2017

হার জিৎ চিরদিন থাকবে, তবুও এগিয়ে যেতে হবে

আমরা কিছু জিতেছি, কিছু হেরেছি। নানা বাধা বিঘ্ন পেরিয়ে, এই হার জিতের মধ্যে দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়েছি, অর্থনীতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করেছি। অর্থনীতিক প্রবৃদ্ধি এখন ৭ শতাংশের উপরে তবে কাজ আরও বাকী আছে। এ অর্থবছরের ৭.২৪ শতাংশ  প্রবৃদ্ধি আসলে একটি স্বাভাবিক ফলাফল, এটাই হবার কথা; এটাকে বড় করে দেখে বাংলাদেশী হিসেবে আমাদের গর্ব করারও কিছু নেই আর এটাকে একটা এচিভম্যান্ট ভেবে সরকারেরও আত্ততৃপ্তির ঢেকুর তুলবার সুযোগ নেই। এটি বলছি এ কারনে যে উৎপাদন বাড়লে অর্থনীতিক প্রবৃদ্ধি হয় আর উৎপাদিত পন্যের জন্য প্রয়োজন বাজার। গ্লোবালাইজেসনের এই যুগে উৎপাদনমুখী মেশিন আমদানী করে উৎপাদন বাড়ানো গেছে বহুগুন এবং সেই গ্লোবালাইজেসনের কারনেই বাজার তো আগে থেকেই তৈরি হয়ে আছে বিশ্বের নানা প্রান্তে। আর অর্থনীতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করার বহু সাকসেস মডেল তো ছিলই চোখের সামনে, গুগলের সার্চে আর ইউটিউবে। অন্য একটি বিষয়ও এখানে কাজ করেছে - ১৯৯০ দশকের পর থেকে এখন পর্যন্ত স্থিতিশীল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি। এসময়ে এশিয়া ও আফ্রিকার কিছু দেশে উচ্চ হারে প্রবৃদ্ধি হলেও সেটি স্থিতিশীল হয়নি, বাংলাদেশেরটি উচ্চ হারে হয়নি তবে স্থিতিশীল ছিল পুরোটা সময়

মেজর জেনারেল মঞ্জুরকে হত্যার আগের ঘটনাবলী ও প্রেসিডেন্ট জিয়ার মৃত্যুর কারন

... ১৯৮১ সালের ১লা জুন দুপুরে সরকারের অনুগত সেনাসদস্যরা রাঙ্গুনিয়ায় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের কাছের একটি পাহাড়ে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবর খুজে পায় । এই কবর থেকে মৃতদেহটি তুলে একজন বিএনপি নেতার ( কোন কোন সুত্র অনুযায়ী  সালাহউদ্দীন কাদের চৌধুরী) উপস্থিতিতে সনাক্ত করে চট্টগ্রাম সিএমএইচে নিয়ে যায় তারা । সেখান থেকে   হেলিকপ্টারে করে তা ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয় । ১লা জুনই সংসদ ভবনে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়, প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজুর রহমান এর ইমামতি করেন । সার্কিট হাউসে হামলাকারী ১৬ জন আর্মি অফিসারই প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের উপর ক্ষিপ্ত ছিল কারন তিনি স্বাধীনতা বিরোধী শাহ আজিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করেছেন এবং সালাহউদ্দীন কাদের চৌধুরীর মতো স্বীকৃত রাজাকারদের দলে নিয়েছেন । নির্মম পরিহাসের সাথে এই দুইজনই প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যু পরবর্তী প্রধান দুইটি আবশ্যক কর্ম সম্পাদন করেন ।     এর আগে ১৯৮১ সালের ৩১ শে মে রাতেই এটা পরিস্কার হয়ে যায় যে লেফটেন্যান্ট কর্নেল মতিউর রহমান , লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাহবুব , লেফটেন্যান্ট কর্নেল দেলাওয়ার ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফজলে