কেন ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বাঙালিকে হাতে তুলে নিতে হয়েছিল অস্ত্র? স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রেক্ষাপট কি ছিল?
১৭৫৭ সাল - ব্রিটিশরা ভারতীয় উপমহাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে নেয়
১৯৪৭ সাল - ব্রিটিশরা ভারতীয় উপমহাদেশ ছেড়ে চলে যায়; সৃষ্টি হয় দুই দেশ - মুসলমানদের জন্য পাকিস্তান ও হিন্দুদের জন্য ভারত
১৯৫২ সাল - ভাষা আন্দোলন
১৯৬৬ সাল - ছয় দফা দাবী
১৯৬৯ সাল - গণআন্দোলন। প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের পতন। ইয়াহিয়া খানের আগমন
১৯৭০ সাল - সাধারণ নির্বাচন। আওয়ামী লীগ জয়ী হয় ১৬৭ টি আসন নিয়ে।
১৯৭১ সাল -
মার্চ ১ - জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত হলো
মার্চ ৭ - বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করলেন - এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
মার্চ ১৫ - প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ঢাকায় আসলেন বঙ্গবন্ধুর সাথে আলোচনা করতে
মার্চ ২৫ - সেনাবাহিনী অপারেশন সার্চলাইট শুরু করে
মার্চ ২৬ -পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু করে বাঙ্গালীরা
তথ্য উপাত্ত
লাহোর প্রস্তাব হচ্ছে ভারতীয় উপমহাদেশে বসবাসকারী মুসলিমদের জন্য একটি পৃথক রাষ্ট্রের দাবী জানিয়ে উত্থাপিত প্রস্তাবনা। ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্থানের লাহোরে নিখিল ভারত মুসলিম লীগের সম্মেলনে সম্মেলনে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক কর্তৃক প্রস্তাবটিই উত্থাপিত হয়। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ তাঁর দুঘণ্টারও অধিক সময়ব্যাপী বক্তৃতায় কংগ্রেস ও জাতীয়তাবাদী মুসলমানদের সমালোচনা করেন এবং দ্বি-জাতি তত্ত্ব ও মুসলমানদের স্বতন্ত্র আবাসভূমি দাবি করার পেছনের যুক্তিসমূহ তুলে ধরেন। তাঁর যুক্তিসমূহ সাধারণ মুসলিম জনতার মন জয় করে।
লাহোর প্রস্তাবে মুসলমানদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্রসমূহের দাবি করা হয়
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রামাণ্যচিত্র ১
ফিরে দেখা ৭১ - ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১
একাত্তরে পরাজয়ের আগের দিনগুলোতে ইয়াহিয়া খান
বাংলাদেশ ১৯৭১: ইয়াহিয়া-মুজিব বৈঠক কেন ব্যর্থ হয়েছিলো?
১৯৭০ সালে পাকিস্তানের প্রথম সাধারণ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় দল পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। দলটি পূর্ব পাকিস্তানের ১৬৯ টি আসন হতে ১৬৭ টি আসনে জয়লাভ করে এবং ৩১৩ আসনবিশিষ্ট জাতীয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়, যা আওয়ামী লীগকে সরকার গঠনের অধিকার প্রদান করে। কিন্তু নির্বাচনে দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতাপ্রাপ্ত দল পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো শেখ মুজিবের পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিরোধিতা করেন।
১৯৪৭ সাল - ব্রিটিশরা ভারতীয় উপমহাদেশ ছেড়ে চলে যায়; সৃষ্টি হয় দুই দেশ - মুসলমানদের জন্য পাকিস্তান ও হিন্দুদের জন্য ভারত
১৯৫২ সাল - ভাষা আন্দোলন
১৯৬৬ সাল - ছয় দফা দাবী
১৯৬৯ সাল - গণআন্দোলন। প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের পতন। ইয়াহিয়া খানের আগমন
১৯৭০ সাল - সাধারণ নির্বাচন। আওয়ামী লীগ জয়ী হয় ১৬৭ টি আসন নিয়ে।
১৯৭১ সাল -
মার্চ ১ - জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত হলো
মার্চ ৭ - বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করলেন - এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
মার্চ ১৫ - প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ঢাকায় আসলেন বঙ্গবন্ধুর সাথে আলোচনা করতে
মার্চ ২৫ - সেনাবাহিনী অপারেশন সার্চলাইট শুরু করে
মার্চ ২৬ -পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু করে বাঙ্গালীরা
তথ্য উপাত্ত
লাহোর প্রস্তাব হচ্ছে ভারতীয় উপমহাদেশে বসবাসকারী মুসলিমদের জন্য একটি পৃথক রাষ্ট্রের দাবী জানিয়ে উত্থাপিত প্রস্তাবনা। ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্থানের লাহোরে নিখিল ভারত মুসলিম লীগের সম্মেলনে সম্মেলনে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক কর্তৃক প্রস্তাবটিই উত্থাপিত হয়। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ তাঁর দুঘণ্টারও অধিক সময়ব্যাপী বক্তৃতায় কংগ্রেস ও জাতীয়তাবাদী মুসলমানদের সমালোচনা করেন এবং দ্বি-জাতি তত্ত্ব ও মুসলমানদের স্বতন্ত্র আবাসভূমি দাবি করার পেছনের যুক্তিসমূহ তুলে ধরেন। তাঁর যুক্তিসমূহ সাধারণ মুসলিম জনতার মন জয় করে।
লাহোর প্রস্তাবে মুসলমানদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্রসমূহের দাবি করা হয়
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রামাণ্যচিত্র ১
ফিরে দেখা ৭১ - ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১
একাত্তরে পরাজয়ের আগের দিনগুলোতে ইয়াহিয়া খান
বাংলাদেশ ১৯৭১: ইয়াহিয়া-মুজিব বৈঠক কেন ব্যর্থ হয়েছিলো?
১৯৭০ সালে পাকিস্তানের প্রথম সাধারণ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় দল পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। দলটি পূর্ব পাকিস্তানের ১৬৯ টি আসন হতে ১৬৭ টি আসনে জয়লাভ করে এবং ৩১৩ আসনবিশিষ্ট জাতীয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়, যা আওয়ামী লীগকে সরকার গঠনের অধিকার প্রদান করে। কিন্তু নির্বাচনে দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতাপ্রাপ্ত দল পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো শেখ মুজিবের পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিরোধিতা করেন।
Comments