দামি দামি ঘড়ি, জুতো, ঘরময় বিভিন্ন উচ্চমূল্যের সোকেস, উন্নত মানের ফার্নিচার, মার্কেটিং, ফ্যাশনময় পোশাক আর উন্নত রেষ্টুরেন্টের খাবারে ডুবে আছেন আসমা। তার প্রতিদিনের খাবারে ওয়েস্টার্ন খাবার না হলে তো হজমই হয় না। শুধু এক বছরে শরীরের ফিটনেস ও সৌন্দর্য্য ধরে রাখার নানা সরঞ্জাম, কসমেটিকস আর সেইসঙ্গে ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধির সেন্ডেলিয়ার বাতি কিনতে ৪ লক্ষ ৫০ হাজার ডলার ব্যয় করেছেন আসমা।
আসমা ফার্নিচারের অর্ডার দিচ্ছেন, ঘরের সৌন্দের্যের জন্য সিলিং বাতি সেন্ডেলিয়ারের অর্ডার দিচ্ছেন। মাত্র এক সপ্তাহ আগে ফেসবুকের মত সামাজিক যোগাযোগের সাইট Instagram-এ আসমা তার ছবি পোস্ট করেছিলেন। তাতে দেখা যায়, তার ডান হাতের কব্জিতে ৮০ ফাউন্ডের জোবনে ব্র্যান্ডের একটি রিস্টবেন্ড। এটি মূলত একটি বিশেষ ধরনের ডিভাইসড। যেটি শরীরের অপ্রয়োজনীয় ক্যালোরি পুড়িয়ে ফেলতে সাহায্য করে।
সিরিয়া যখন চরম রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, প্রতিদিন যেখানে শতশত মানুষ প্রাণ হারাচ্ছেন, প্রিয় জন্মভূমি ছেড়ে শরণার্থী হতে বাধ্য হন হাজার হাজার মানুষ- সেই দেশের প্রেসিডেন্ট আসাদের স্ত্রী আসমা আল-আসাদ তখন এরকম বিলাসী জীবনে মেতে আছেন। ৩৮ বছরের এই ফার্স্ট লেডিকে বেশ কয়েক বছর ধরে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে রাখা হয়েছে। দেশটির চলমান যুদ্ধময় পরিস্থিতিতে আসমা বোম্ব প্রতিরোধক একটি শেল্টার পোশাকও কিনে নিয়েছেন।
আসাদ যখন বিদ্রোহীদের দমনে একইসঙ্গে সাধারণ নিরীহ মানুষের উপর বর্বর সহিংসতা চালাচ্ছেন, তখন আসমা লন্ডনের কিং রোডের একটি অভিজাত দোকান থেকে এসব জিনিসের অর্ডার দিচ্ছেন। মোট তিনি ২ লক্ষ ৭০ হাজার ফাউন্ডের অর্ডার দেন। একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বললেন, "আসমা কখনও খবরের কাগজ বা চ্যানেল দেখেন না। অশান্তির খবর পেলে দুশ্চিন্তা হবে, প্রভাব পড়বে সৌন্দর্যে। তাই কেনাকাটা, রূপচর্চা নিয়েই ব্যস্ত থাকেন।"
২০০০ সালে আসমা-বাসারের সাথে বিয়ে হয়। লন্ডনে বড় হন আসমা। সেখানেই কিং কলেজে তিনি পড়াশুনা করেন। পড়েছেন কম্পিউটার সাইন্স এবং ফ্রেঞ্চ সাহিত্যে। লন্ডনের জনপ্রিয় জেপি মরগানে একজন ব্যাংকার হিসেবে কাজ করার সময় আসাদের সঙ্গে দেখা হয় আসমার। ওই সময় আসাদ চোখের সার্জন হওয়ার জন্য প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন।
আসমা ফার্নিচারের অর্ডার দিচ্ছেন, ঘরের সৌন্দের্যের জন্য সিলিং বাতি সেন্ডেলিয়ারের অর্ডার দিচ্ছেন। মাত্র এক সপ্তাহ আগে ফেসবুকের মত সামাজিক যোগাযোগের সাইট Instagram-এ আসমা তার ছবি পোস্ট করেছিলেন। তাতে দেখা যায়, তার ডান হাতের কব্জিতে ৮০ ফাউন্ডের জোবনে ব্র্যান্ডের একটি রিস্টবেন্ড। এটি মূলত একটি বিশেষ ধরনের ডিভাইসড। যেটি শরীরের অপ্রয়োজনীয় ক্যালোরি পুড়িয়ে ফেলতে সাহায্য করে।
সিরিয়া যখন চরম রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, প্রতিদিন যেখানে শতশত মানুষ প্রাণ হারাচ্ছেন, প্রিয় জন্মভূমি ছেড়ে শরণার্থী হতে বাধ্য হন হাজার হাজার মানুষ- সেই দেশের প্রেসিডেন্ট আসাদের স্ত্রী আসমা আল-আসাদ তখন এরকম বিলাসী জীবনে মেতে আছেন। ৩৮ বছরের এই ফার্স্ট লেডিকে বেশ কয়েক বছর ধরে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে রাখা হয়েছে। দেশটির চলমান যুদ্ধময় পরিস্থিতিতে আসমা বোম্ব প্রতিরোধক একটি শেল্টার পোশাকও কিনে নিয়েছেন।
আসাদ যখন বিদ্রোহীদের দমনে একইসঙ্গে সাধারণ নিরীহ মানুষের উপর বর্বর সহিংসতা চালাচ্ছেন, তখন আসমা লন্ডনের কিং রোডের একটি অভিজাত দোকান থেকে এসব জিনিসের অর্ডার দিচ্ছেন। মোট তিনি ২ লক্ষ ৭০ হাজার ফাউন্ডের অর্ডার দেন। একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বললেন, "আসমা কখনও খবরের কাগজ বা চ্যানেল দেখেন না। অশান্তির খবর পেলে দুশ্চিন্তা হবে, প্রভাব পড়বে সৌন্দর্যে। তাই কেনাকাটা, রূপচর্চা নিয়েই ব্যস্ত থাকেন।"
২০০০ সালে আসমা-বাসারের সাথে বিয়ে হয়। লন্ডনে বড় হন আসমা। সেখানেই কিং কলেজে তিনি পড়াশুনা করেন। পড়েছেন কম্পিউটার সাইন্স এবং ফ্রেঞ্চ সাহিত্যে। লন্ডনের জনপ্রিয় জেপি মরগানে একজন ব্যাংকার হিসেবে কাজ করার সময় আসাদের সঙ্গে দেখা হয় আসমার। ওই সময় আসাদ চোখের সার্জন হওয়ার জন্য প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন।
Comments