...সাত সংখ্যাটি স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত; ৫২ সালের ভাষা আন্দোলনকে যদি স্বাধীনতা সংগ্রামের ভিত্তি হিসেবে ধরা হয় তাহলে এই সালটির দুটি সংখ্যার যোগফল ৫+২=৭ আসে; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন মার্চ মাসের ৭ তারিখে; বিজয় দিবস হলো ১৬ ডিসেম্বর, যে দুটি সংখ্যার যোগফলও ১+৬=৭ আসে। আবার আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বীরশ্রেষ্ঠও ৭ জন। তাই হয়তো এই পরিক্রমায় জাতীয় স্মৃতিসৌধে আছে সাত জোড়া দেয়াল ও সাতটি চুড়া। এই স্মৃতিসৌধ নিশ্চিত ভাবেই বাংলাদেশীদের অস্তিত্ব আর জাতীয়তাবোধের প্রতীক। এই স্মৃতিসৌধের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো একেক দিক থেকে একে একেক রকম মনে হয়। অনেকের কাছে এই স্মারক স্থাপনার আকৃতি পিরামিডের মত মনে হলেও এই ইফেক্টটি তৈরী করা হয়েছে সাতটি অবয়বের সমষ্টিগত রূপ দিয়ে যার নকশা প্রণয়ন করেছিলেন স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন। ঢাকা থেকে প্রায় ২৫ কি. মি. দূরে নবীনগরে জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এখানে অনেক গণকবর আবিস্কৃত হয়েছিল এবং এই বিষয়টি জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থান নির্বাচনের একটা ভুমিকা পালন করেছিল কারো কারো মনে হয় স্মৃতিসৌধের সাত জোড়া
This blog contains thoughts of a pro-Bangladeshi national on contemporary issues.