Skip to main content

Posts

Showing posts from November, 2015

বিশ্বায়ন নিজ পরিচয়ে

যুগটা বিশ্বায়নের। যুগটা গ্লোবাল ভিলেজের। বাণিজ্যটাই মুল। তবে অন্যের মতো হয়ে যাওয়াটা হতাশার, আতঙ্কের। জাপানের ছেলেটি তো চায় না হতে মার্কিনি। মঙ্গলিয়ান মেয়েটা মানছেনা চীনের আগ্রাসন। আইরিশরা কি কখনো চাইবে ড্যানিশ হতে?  দক্ষিণ কোরিয়ার বাইরেটা পশ্চিমে, ভেতরটা তো প্রাচ্যে। চেক ছেলেটি কি চাইবে রাশিয়ান হতে? তবে কেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া বাংলাদেশী, স্মার্ট যুবক বলিউডের নায়ক কে অনুকরণ করবে অন্ধের মতোন? কেন বাংলাদেশী মধ্যবয়সী, শিক্ষিত, মহিলা লাল লিপস্টিক আর চাকাও-মাকাও পোশাক পরে বলিউডের নায়িকার ফটোকপি হতে চাইবে? কেন রেডিও-জকিরা অদ্ভুত উচ্চারণকে আধুনিকতার মাপকাঠি মনে করবে? বিশ্বায়নের যুগে বিশ্বের সব প্রান্তে পৌঁছানো যায় অবলীলায়, তবে পৌঁছতে হবে নিজ পরিচয়ে, নিজের সংস্কৃতি নিয়ে।

School, national anthem and a beautiful morning

"কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো; কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে" আলতো সুর আজ ভোরে ঘুম ভাঙ্গাইল; আমি আঁতকায় উঠলাম। নিজেকে আবিষ্কার করলাম নিল সার্ট আর খাকি পেন্টের ভেতর, শাহীনের আসেম্বলিতে। স্কুল আমার কাছে বিভীষিকা - প্রতি পিরিয়ডে পড়া না পারা, কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকা, নিল ডাউন, বেতের বাড়ি, এবড়ো থেবড়ো হাতের লেখা, কানের নীচে মার, শূন্য পরিক্ষার খাতা, ফেলের পড় ফেল, বাবা মার ক্রদান্নিত আর হতাশ মুখ। তাহলে কি আরেকটা বিভীষিকাময় দিনের শুরু? তারপর বুঝলাম এলাকার স্কুলে আসেম্বলি হচ্ছে; ইদানিং মনে হয় স্পিকার লাগানো হইসে। বুকের ধরভরানি কমলো, শান্তির নিঃশ্বাস ফেললাম। কফি বানাইলাম, বারান্দায় দাঁড়ায়া রোঁদ পোহাইলাম। ইট ইস আ বিউটিফুল মর্নিং। ... এভাবেই চলছে দিন।

Myanmar: dictatorship out, Aung San Suu Kyi in

Myanmar is finally stepping away from dictatorship  Aung San Suu Kyi’s National League for Democracy is well positioned to win the election. However, the power transfer will not happen before March 2016 when newly-elected MPs would get a chance to vote for a new president. That president will not be Aung San Suu Kyi though. It will be someone else from the party. That is because Myanmar’s constitution bars individuals with foreign connections to take the state head position. Aung San Suu Kyi’s two sons’ have British passports. But this will not restrict her to be in a position to control the fate of Myanmar in the coming years. She will possibly take a position above president. That is of course if the military does not step in as they did before. In 1990, the National League for Democracy won the elections, but the military rulers ignored the result and forced Suu Kyi to spent two decades under house arrest. The change has come!  Myanmar is heading towards democracy. The Nation